১. হিন্দু ধর্মে ৩৩৩ কোটি
দেবদেবী রয়েছেন:
মোটেই তা নয়। হিন্দু ধর্ম এক পরম
ঈশ্বরের অস্তিত্বে বিশ্বাসী। সেই
ঈশ্বর মানুষের চিন্তা বা কল্পনার
অতীত। কাজেই নিজের সুবিধামতো
রূপে ঈশ্বরকে কল্পনা করে নেওয়ার
অধিকার ভক্তকে দিয়েছে হিন্দু
ধর্ম। হিন্দু ধর্মে যে বিভিন্ন
ঠাকুরের পুজো প্রচলিত রয়েছে, তা
আসলে সেই এক পরমেশ্বরেরই
বিভিন্ন রূপ।
২. হিন্দুরা মূ্র্তি পূজা করে:
মূর্তির পূজা হয় না, পুজো হয়
ঈশ্বরের। মূর্তিটি সেই ঈশ্বরের
একটি ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য বহিঃপ্রকাশ
মাত্র। পরমেশ্বর যেহেতু মানুষের
সীমিত কল্পনার অতীত, সেহেতু তাঁর
একটি স্পর্শগম্য মূ্র্তি নির্মাণ করে
নেয় হিন্দুরা যাতে ভক্ত তার
প্রার্থনা বা অভিযোগ নিবেদনের
একটি সুস্পষ্ট ক্ষেত্র পায়।
৩. হিন্দু ধর্ম জাতপাতের
বিভাজনে বিশ্বাসী:
জাতপাতের বিভাজনটি ধর্মে নয়,
সমাজে প্রচলিত। এবং এই
বিভাজনের মূলে রয়েছে মানুষে
মানুষে পেশাগত পার্থক্য। আদি
ভারতীয় সমাজে বিভিন্ন পেশার
মানুষের প্রতি সমাজের আলাদা
রকমের দৃষ্টিভঙ্গির কারণে
জাতপাতের বিভাজনের উৎপত্তি।
এর সঙ্গে ধর্মের প্রত্যক্ষ কোনও
যোগ নেই।
৪. হিন্দুরা অদৃষ্টবাদী:
আসলে হিন্দুরা কর্মফলবাদী। হিন্দু
ধর্মে বলা হয়েছে, নিজের কর্মের
মাধ্যমে নিজের নিয়তি নির্মাণের
অধিকার প্রতিটি মানুষের রয়েছে।
সৎ কর্মের ফলে মানুষ যেমন পুরষ্কৃত
হবে, তেমনই দুষ্কর্মের শাস্তিও
তাকে পেতে হবে। জীবনের চরম
লক্ষ্য হবে মোক্ষ অর্জনের মাধ্যমে
আত্মাকে মুক্ত করা।
৫. ‘ভগবদ্গীতা’ হল হিন্দুদের
ধর্মগ্রন্থ:
হিন্দু ধর্মে প্রতিষ্ঠিত অর্থে কোনও
ধর্মগ্রন্থ নেই। ‘গীতা’ একটি
ধর্মবিষয়ক গ্রন্থ, যার মূল উদ্দেশ্য
ধর্মদর্শনের আলোচনা।
Tuesday, August 29, 2017
হিন্দু ধর্মে প্রচলিত ৫ টি ধারণা যা আসলে ভূল। জেনে নাও
পরিত্যক্ত সন্তানের চিঠি।
"মা"
বলতো অামি কে ?
তোমার গর্ভে রাতের অাঁধারে লুকিয়ে
জন্ম নেয়া অামি সেই হতভাগা সন্তান।
অামি ই সেই যাকে লোক লজ্জার ভয়ে
নর্দমায় একটা বাক্স বন্দি করে জ্যান্ত
ফেলে এসেছিলে।
জানো মা, তুমি চলে অাসার পর অামার
সাথে কি হয়েছিল? তুমি যখন বাক্স বন্দি
করে অামায় ফেলে অাসলে, অামি চোখ
খুলে দেখি তুমি নেই। এদিক ওদিক সবদিক
তোমায় খুঁজলাম। চারিদিকে অন্ধকার
অার অন্ধকার, বুঝে নিলাম তুমি কাছে
নেই। অামি তো তোমায় মা বলে ডাকতি
শিখিনি তখনো। কিন্তু অামি জানতাম
অামার চিৎকার শুনে তুমি দৌড়ে ছুটে
অাসবে। তাই চিৎকার করে কাঁদতে
লাগলাম।
জানো মা, অামার চিৎকার তুমি এলেনা
ঠিকই। কিন্তুু রাস্তার কুকুরগুলো অামার
কান্না শুনে ঠিকই অামায় খুঁজে নিল।
অামি ভাবলাম কুকুরগুলো বুঝি অামায়
মায়ের কাছে নিয়ে যাবে। কিন্তু না মা।
ওরা তো অামায় খাওয়ার জন্য ছুটে
এসেছিল।
একটা দুইটা কুকুর না মা। প্রায় ৫/৬ টা কুকুর।
কি ধারালো দাঁত ওদের। অামায় দেখেই
ওদের মুখ দিয়ে লালা পড়ছিল।
প্রথমে একটা কুকুর এসে অামায় নখ দিয়ে
পাঁজরগুলো ছিড়লো। তারপর অারও দুইটা
কুকুর অামার মাথাটা নিয়ে কি
টানাটানিই না করছিল। কি যন্ত্রনা হচ্ছিল
মা তুমি বুঝবেনা।বুঝলে কি অার অামায়
ফেলে যেতে?
জানো মা, ওরা অামায় নিয়ে যখন
টানাটানি করছিল একটা সময় অামার
যন্ত্রনাটাও কমে গেল। কমবে না কেন
বলো? প্রাণটা তো তখন অার ছিল না মা?
জানি না কে তোমায় ভালবাসি বলে
অামায় জন্ম দিয়ে গেল। ও না হয় অমানুষ
ছিল।তুমি তো মা।তবে তুমি কেন অামায়
ফেলে দিলে? যদি নিজের কথা এতোই
ভাবতে,তবে জন্ম দিলেই বা কেন? কেনই
বা এমন মানুষের কাছে নিজের সব কিছু
উজার করে দিলে?ভালবাসার অর্থই কি মা
এক বিছানায় রাত্রি যাপন করা?
ভালবাসার অর্থ কি অামার মতো
সন্তানকে লোকের অগোচরে জন্ম দিয়ে
কুকুর দিয়ে খাওয়ানো? তবে শোন মা, এমন
ভালবাসা পাওয়ার অাগেই অামি দুনিয়া
ছেড়ে চলে গিয়েছি সেটাই ভাল হয়েছে।
অামি বিধাতার কাছে তোমার জন্য
সুপারিশ করবো মা। তোমায় যাতে ক্ষমা
করে। কি করবো বলো? তুমি অামার কথা
না ভাবলেও অামি তোমার কথা ঠিকই
ভেবে রেখেছি।
শুধু একটা অনুরোধ মা, যদি সন্তানকে
লোকের সম্মুখে অানতে এতোই লজ্জা করে
তোমার, তবে অার কখনো অামার মত অবৈধ
সন্তানের জন্ম দিও না। অামি তোমায়
ক্ষমা করে দিলেও সব সন্তান তোমায়
ক্ষমা করবে এমনটা ভেবো না।
ভাল থাকো "অামার স্বার্থপর মা"।
ইতি,
তোমার পরিত্যক্ত সন্তান।
স্বামী স্ত্রীর অগাধ ভালবাসার গল্প - পল্টু কুমার দাস
বাসর ঘরে ঢুকতেই বউ আমাকে নমস্কার
জানালো।আমিও
নমস্কার উত্তর শুনে পাশে গিয়ে বসলাম।
পাশে বসতেই
বৌ আমাকে বলল....
----ঘড়িতে তাকিঁয়ে দেখুন তো কয়টা
বাজে??
বাসর রাতে বৌয়ের এমন সাহসী প্রশ্নে
কিছুটা বিচলিত
হলাম।তখন ঘড়িতে তাকিঁয়ে দেখি রাত
১২.৩০মিঃ।আমি
বৌয়ের পাশে বসে আস্তে করে বললাম.....
----শোনো আমার এখন বিয়ে করার কোন
ইচ্ছেই ছিলো
না।আমার বাবা-মায়ের পছন্দেই তোমাকে
বিয়ে করেছি।
তবে আমার কারো সাথে কোন সম্পর্ক ও
নেই।কিন্তু আমি
বিয়ের জন্য মানসিক ভাবে প্রস্তুত ছিলাম
না।তাই আমি
এখন চাইলেও এত সহজে তোমাকে বউ
হিসেবে মানতে বা
বৌয়ের অধিকার দিতে পারবোনা।
কথা গুলো বলে শেষ করা মাত্র ই
নতুন বউ আমার পাঞ্জাবির কলারটা চেপে
ধরে বলল.....
----আমাকে কি খেলার পুতুল মনে হয়
নাকি??পছন্দ হয়নি,
বিয়ে করতে চাননি এইটা আগে বলতে
পারলেন না??
নিজের মায়ের মন রক্ষা করতে আমার সব
আশা-স্বপ্ন কে
কেন বলিদান দিতে হবে?
বিয়ে করার ইচ্ছে নেই,এইটা আমাকে আগে
বললেই
পারতেন।তবেই আমি আমার পক্ষ থেকে
বিয়ে ভেঙে
দিতাম।মায়ের প্রতি ভন্ড ভক্তি শ্রদ্ধা
দেখাতে গিয়ে
আমার জীবনটা কেন এইভাবে নষ্ট করে
দিলেন হুম?
আমি তো আপনার কোন ক্ষতি করিনি।এখন
আমি
যেভাবে বলব সেভাবেই সব হবে। ঠিক
আছে????
বলেই কলার টা ছেড়ে দিলো।পরে আবার
বলল....
----আচ্ছা যা হবার তা তো হয়েই গেছে।
দিতে হবে না আপনাকে বউয়ের অধিকার।
যান নিচে গিয়ে ঘুমান।একদম খাটে
ঘুমাতে পারবেন না।
বলেই আমার বালিশ পা ফ্লোরে ছুড়ে
মারলো।আমি ও
বাধ্য ছেলের মতো ফ্লোরেই শুয়ে পড়লাম।
আর মনে মনে
ভাবতে লাগলাম,কেমন গুন্ডি মেয়ে রে
বাবা।জীবনেও
এমন মেয়ে দেখিনী।
মনে তো হচ্ছে জীবন পুরাই তেজপাতা করে
ছাড়বে।
.
ফ্লোরে ঘুমই আসছেনা।কখনই ফ্লোরে ঘুমাই
নি।কিন্তু
আজকে নিজের অমতে বিয়ে করার
কারনেই ফ্লোরে
ঘুমাতে হচ্ছে।
এর মধ্যে মশার আন্দোলন। ইসসসসসস,,,,,,সহ্য
হচ্ছেনা।চোখ
বন্ধ শুয়ে করে আছি।কখন জানি ঘুমটা
লেগে গেছে
বুঝতেই পারিনি।হঠাৎই সজাগ হয়ে দেখি
আমার শরীরে
কম্বল আর পাশে ও মশার কয়েল লাগানো।
মনটাতে একটু
স্বস্তি পেলাম,চোর হলেও মানুষ ভালো।
মনে মায়া-দয়া আছে।
.
পরের দিন ঘুম থেকে উঠেই দেখি টেবিলে
চা রাখা।চা
খেয়ে,ফ্রেশ হয়ে রুমে বসে ফোন
টিপছিলাম তখন ই
তানিয়া (আমার বৌ)এসে বললো.....
----এইযে সেই কতক্ষন যাবত খাবার নিয়ে
সবাই অপেক্ষা করছে
আর আপনি ঘরে বসে আছেন কেন?এখনি
নিচে চলুন আগে......??বলেই আমার কানের
কাছে এসে আস্তে করে
বললো...
-----নাকি খাবার টা রুমে নিয়ে আসবো?
আমি তো হার্ট এ্যাটাক হতে হতে বেচেঁ
গেছি।আমি তো
ভাবছিলাম,বউ বুঝি এইবার ও কলার ধরেই
আমাকে খাবার
টেবিলে নিবে।কিন্তু না,বউয়ের স্বর
পাল্টে গেছে,তবে
কি বউ আমার প্রেমে পড়ে গেল নাকি??
কথাটা ভাবতে
ভাবতেই বউয়ের দিকে তাকালাম।হা হয়ে
তাকিঁয়ে
আছি,বউ তো আমার হেব্বি সুন্দরী।রাতে
তো ভাবছিলাম
হিটলারনি।এখন দেখি না মায়াময়ী।এইবার
যে আমি
বউয়ের প্রেমে পড়ে গেলাম।নিজেই
নিজেকে বললাম...
----পিন্টু মনে হয় তুই তোর হিটলারনি বউয়ের
প্রেমে পড়ে
গেছিস।
.
হঠাৎ একটা বিকট শব্দে বাস্তবে ফিরলাম।
সামনে তাকিঁয়ে বউ আমার ফ্লোরে পরে
চোখ বন্ধ করে
আছে।বুঝতে পারলাম,পাগলীটা খুবই ব্যথা
পাইছে।
দৌড়ে গিয়ে টেনে তুলে বসাতে গেলাম
আর অমনি
আস্তে করে বলল.....
----কেমন স্বামী গো আপনি??
আমি তো একটু ভ্যাবাচ্যকা খেয়ে গেলাম।
বললাম...
----আমি আবার কি করলাম।
বৌ বলল....
----আমি মাটিতে পরে আছি কই কোলে
করে নিয়ে
বিছানায় শোয়াবেন,তা না করে আমার
হাত ধরে
টানছেন।
সাথে সাথেই আমি কোলে করে নিয়ে
বিছানায় শুইয়ে
দিলাম।
আমায় শক্ত করে জড়িয়ে ধরে বলল....
----ইচ্ছে করে এইভাবে ই ধরে রাখি
সারাটা জীবন।কিন্তু
আপনি তো আমাকে পছন্দই করেন না।
কথা শেষ করেই তানিয়া দীর্ঘ নিঃশ্বাস
ছাড়লো।
আমারও বুকের ভিতরটা দুমড়ে মুচড়ে গেল।
আমারো খুব বলতে ইচ্ছা হচ্ছিল *
কপালে একটা চুমো একেঁ দিয়ে বলি ...
----পাগলী আমি যে তোমাকে ভালোবেসে
ফেলেছি
গো।
কিন্তু পারলাম না।কোথায় জানি একটা
বাধাঁ
পাচ্ছিলাম।এই সুযোগে তানিয়া আমাকে
ঠেলে
বিছানায় ফেলে দিয়ে দৌড়ে পালালো।
আমি শুধু ওর
চলে যাওয়ার পানে তাকিঁয়ে রইলাম।
পরক্ষনেই খেয়াল
হলো,ও তো ব্যথা পাইছে।যার কারনে
কোলে করে
উঠাতে হলো।বুঝতে আর বাকি রইলো
না,এইবার ও
আমাকে বোকা বানানো হয়েছে।
.
পাগলিটার সাথে খুনসুটি প্রেম করতে
করতেই কেটে গেল
২টা বছর।এখন কেউ কাউকে ছাড়া কিছু
ভাবতেই পারিনা।
আমার পাগলীটা এখন গর্ভবতী।
তাই খুব যত্ন নেই তার।আজকেই বাচ্চা হবার
তারিখ
দিয়েছে ডাক্তার।
আমি অফিসে ছিলাম,হঠাৎই বাবার ফোন
পেয়ে ছুটে
গেলাম হসপিটাল।গিয়েই শুনলাম আমার ঘর
আলো করে
এসেছে এক ছোট্ট রাজকন্যা।
কিন্তু....
আমার পাগলিটার কোন সাড়া শব্দ
পাচ্ছিনা কেন??ভয়ে
আৎকে উঠলাম।অনেকের মুখেই
শুনেছি,বাচ্চা জন্ম দিতে
গিয়ে মারা গেছে অনেক মা।সে ভয়েই
বাচ্চা নিতে
চাইনি।কিন্তু ওর নাকি বাচ্চা লাগবেই।
ওর ইচ্ছে পূরন করতে গিয়েই কি তবে......???
আর ভাবতেই পারছিনা।
আর একটা মিনিট ও নষ্ট না করে,দৌড়ে
গেলাম কেবিনে।
গিয়ে দেখি বাচ্চা টা হাত পা নাড়িয়ে
খেলছে।
কিন্তু তানিয়া চোখ বন্ধ করে রাখছে।
ওর নিঃশ্বাস আছে কি নাই তা দেখার
মতো ধৈর্য আমার
ছিলোনা।তাই তানিয়াকে জড়িয়ে
চিৎকার দিয়ে
ফেললাম।
সাথে সাথেই কানের কাছে একটু ব্যথা
অনুভব করলাম।
পরে দেখি তানিয়া আমার আস্তে করে
কানে কামড়
দিয়ে বলল....
-----কি ভাবছিলা তোমাকে একা রেখে
চলে যাবো??
আরে না গো,আমি চলে গেলে,তোমাকে
জ্বালাবে
কে??
আমিও বুকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে
রাখলাম।আর
বললাম,বড্ড ভালোবাসি রে পাগলি
তোকে।ছাড়বোনা
কখনই।
মা - বাবার তুলনা নেই। অসহায় ছেলের আর্তনাদ।
গল্প হলেও সত্যি, অনেক হৃদয় বিদারক।
এক গরীব স্বামী-স্ত্রী একটি ছোট গ্রামে
বাস
করতেন।
তাদের একমাত্র ছেলে ছাড়া অন্য কোন
সন্তান
ছিল না।
তারা তাকে সবচেয়ে সেরা শিক্ষায়
শিক্ষিত করে
তোলেন ।
ছেলে গ্রামের কাছের একটি শহর হতে
ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করে। ভাগ্যবশত, সে
এক ধনী
মেয়েকে বিয়ে করে।
প্রথমদিকে, ছেলে আর তার বউ তার বাবা
মায়ের
সাথেই গ্রামে থাকতো। শীঘ্রই ছেলের বউ
গ্রাম্য
পরিবেশে হাপিয়ে ওঠে আর তার
স্বামীকে তার মা-
বাবাকে ছেড়ে শহরে থাকতে বলে।
কিছুদিন পরেই
ছেলে পত্রিকায় একটি চাকুরির
বিজ্ঞাপন
দেখতে পায়। সে সেই চাকুরিটা পেয়ে
যায়, আর
তার
বউকে নিয়ে শহরে চলে যায়। নিয়মিত সে
মা-
বাবাকে টাকা পাঠাতে থাকে। কিন্তু
একসময়,
সে টাকা পাঠানো বন্ধ করে দেয় আর তার
মা-
বাবা যে জীবিত সে কথা ভুলেই যায়।
প্রতি বছর
সে পূজা পার্বন করে থাকে। একবার পূজার
পর
সে স্বপ্নে দেখল, কে যেন
তাকে বলছে , ‘তোমার পূজা করা হয় নি।’
একদিন
সে তার এই সব ঘটনা এক পুরোহিতের নিকট
খুলে বলল। ‘পুরোহিত তাকে তার গ্রামে
ফিরে গিয়ে
মা-
বাবার সাথে দেখা করতে পরামর্শ দেয়।
সে তার
গ্রামে ফিরে গেল, সে তার গ্রামের
সীমানায়
প্রবেশ
করল। কিন্তু সে দেখল, সব কিছুই কেমন যেন
বদলে গেছে। সে তার বাড়ি খুজে পেল না।
সে এক
ছোট
ছেলেকে তার বাড়ির অবস্থানের কিছু
বর্ণনা দিল।
ছোট ছেলেটি তাকে একটি বাড়ির
দিকে ইশারা করে বললঃ “এই বাড়িতে এক
অন্ধ
বৃদ্ধা মহিলা থাকেন যার স্বামী কয়েক
মাস আগেই
মারা যান। তার একমাত্র ছেলে ছিল যে
কিনা বহু
বছর আগে শহরে চলে গেছে, আর ফেরেনি।
কত বড়
দূর্ভাগ্যবান লোক!” ছেলে তার বাড়িতে
প্রবেশ
করে দেখল যে তার মা বিছানায় শুয়ে
আছেন।
সে নিঃশব্দে প্রবেশ করল যাতে তার
মা জেগে না ওঠে। সে শুনলো তার মা কি
যেন
একা একা চুপি চুপি বলছেন। সে তার
আরো কাছে আসলো যাতে তার কথা
শুনতে পারে।
.
সে শুনলো তার মা বলছেন, “হে ভগবান!
আমি এখন
অনেক বৃদ্ধ আর অন্ধ। আমার স্বামী ও
মারা গেছেন। এখন আমাকে শশ্মানে
নামানোর মত
কোন পুরুষ নেই। তাই দয়া করে আমার
ছেলেকে আমার শেষ ইচ্ছাটা পূরণের জন্য
আমার
কাছে পাঠিয়ে দাও।”
হে বন্ধুরা যে মা দশ মাস গর্ভে রেখে
আমাদের
লালন পালন করেছেন। আজ সেই মার এমন
অবস্তার
জন্য আমরাই তো দায়ী তাই নয় কী?
একজন মা তার সন্তানকে কত ভালবাসেন!!
যিনি আমাদের জন্য প্রতিদিন লড়াই করেন,
হাজারো ব্যাথা সহ্য করেন শুধু আমাদের
একটা
সুন্দর জীবনের পথ করে দিতে!
.আজ মাকে খুব বেশি মনে পড়ছে। ভালো
থেকো মা
খুব ভালো থেকো।
Friday, August 25, 2017
গীতার সারাংশ
যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ।
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম।।
বিখ্যাত মনীষীদের উক্তি
1) অন্ধকারে একজন বন্ধুর সঙ্গে হাঁটা
আলোতে একা হাঁটার চেয়ে ভালো।
-হেলেন কিলার
2) অনেক কিছু ফিরে আসে, ফিরিয়ে
আনা যায়, কিন্তু সময়কে ফিরিয়ে আনা যায় না।
-আবুল ফজল
3) অভাব যখন দরজায় এসে দাঁড়ায়,
ভালোবাসা তখন জানালা দিয়ে পালায়।
-শেক্সপিয়র
4) অর্থ যেখানে নাই ভালোবাসা সেখানে
দুর্লভ।
-স্যার টমাস ব্রাউন
5) অসৎ আনন্দের চেয়ে পবিত্র বেদনা
ভালো।
-হোমার
6) অসহায়কে অবজ্ঞা করা উচিত নয়,
কারণ মানুষ মাত্রেই জীবনের কোন না কোন
সময় অসহায়তার শিকার হবে।
-গোল্ড স্মিথ
7) কোথায় স্বর্গ? কোথায় নরক? কে বলে
তা বহু দূর? মানুষেরি মাঝে স্বর্গ নরক মানুষেতে
সুরাসুর।
-- শেখ ফজলুল করিম
8) আইন ভাঙ্গার জন্যই তৈরী হয়।
-জন উইলসন।
9) আমরা যতই অধ্যয়ন করি ততই
আমাদের অজ্ঞানতাকে আবিষ্কার করি।
-শেলী
10) আমার দোষ তুমি আমাকেই বল।
-ইমাম গাজ্জালী
11) আমার বন্ধুর জন্যে সবচেয়ে বেশি
যা করতে পারি তা হলে শুধু বন্ধু হয়ে থাকা। তাকে
দেয়ার মতো কোন সম্পদ আমার নেই। সে
যদি জানে যে আমি তাকে ভালবেসেই সুখী,
সে আর কোন পুরস্কারই চাইবে না।
এক্ষেত্রে বন্ধুত্ব কি স্বর্গীয় নয়।
-হেনরি ডেভিড থিওরো
12) আমি আল্লাহকে সবচেয়ে বেশি ভয় পাই।
তারপর সেই মানুষকে ভয় পাই যে আল্লাহকে
মোটেই ভয় পায় না।
-শেখ সাদী
13) আমি জানি না" বলতে শেখাই সবচেয়ে বড়
শিক্ষা।
-হিব্রু প্রবাদ
14) আমি তিনটি খবরের কাগজকে এক
লক্ষ বেয়নেট অপেক্ষা বেশী ভয় করি
-নেপোলিয়ান।
15) আমি তোমাদের বলেছি যে তোমরা
মিনিটের খেয়াল রাখো, তাহলে দেখবে
ঘন্টাগুলো আপনা থেকেই নিজেদের খেয়াল
রাখছে।
-চেষ্টারফিল্ড
16) আমি ব্যর্থতা কে মেনে নিতে পারি কিন্তু
আমি চেষ্টা না করাকে মেনে নিতে পারিনা।
-মাইকেল জর্ডান
17) আহ্, কী ভালোই না লাগে- পুরনো
বন্ধুর হাত।
-মেরি এঙলেবাইট
18) উচ্চাশা যেখানে শেষ হয়, সেখান
থেকেই শান্তির শুরু হয়।
-ইয়ং
19) এই পৃথিবী কখনো খারাপ মানুষের
খারাপ কর্মের জন্য ধ্বংস হবে না, যারা খারাপ
মানুষের খারাপ কর্ম দেখেও কিছু করেনা
তাদের জন্যই পৃথিবী ধ্বংস হবে।
-আইনস্টাইন
20) একজন আহত ব্যক্তি তার যন্ত্রনা যত সহজে
ভুলে যায়, একজন অপমানিত ব্যক্তি তত সহজে
অপমান ভোলে না।
-জর্জ লিললো
21) একজন ঘুমন্ত মানুষ আরেকজন ঘুমন্ত
মানুষকে জাগাতে পারেনা।
-শেখ সাদী
22) একজন বিশ্বস্ত বন্ধু দশ হাজার আত্মীয়ের
সমান।
-ইউরিপিদিস [গ্রীক নাট্যকার]
23) একজন মহান ব্যক্তির মহত্ব বোঝা
যায় ছোট ব্যক্তিদের সাথে তার ব্যবহার
দেখে।
-কার্লাইল
24) একফোঁটা শিশিরেও বন্যা হতে পারে যদি
গর্তটা হয় পিঁপড়ের।
-ফারসি প্রবাদ
25) একমাত্র সৎ ব্যক্তিরাই অন্যকে
কঠোরভাবে তিরস্কার করতে পারে
-জর্জ ম্যারাডিথ।
26) কখনো কোন বন্ধুকে আঘাত করো না,
এমনকি ঠাট্টা করেও না।
-সিসেরো
27) কৃতজ্ঞ কুকুর অকৃতজ্ঞ মানুষ অপেক্ষা
শ্রেয়।
-শেখ সাদী।
28) কথা-বার্তায় ক্রোধের পরিমান
খাবারের লবনের মত হওয়া উচিত।
পরিমিত হলে রুচিকর, অপরিমিত হলে
ক্ষতিকর।
-প্লেটো
29) কান্না চোখের একটি মহৎ ভাষা।
-রবার্ট হেরিক।
30) কারো অতীত জেনো না, বর্তমানকে
জানো এবং সে জানাই যথার্থ।
-এডিসন
31) কিভাবে কথা বলতে হয় না জানলে অন্তত
কিভাবে চুপ থাকতে হয় তা শিখে নাও।
-অজানা
32) কে আমাদের একশবার রসগোল্লা
খাইয়েছিল তা আমরা ভুলে যাই। কিন্তু কে কবে
একবার কান মুচড়ে দিয়েছিল তা মনে রাখি।
-আবদুল্লাহ আবু সাঈদ
33) কোন মানুষই অপ্রয়োজনীয় নয়
যতোক্ষন তার একটিও বন্ধু আছে।
-রবার্ট লুই স্টিভেন্স
34) গরীব খোঁজে খাদ্য, আর ধনী
খোঁজে ক্ষিধে।
-হিন্দি প্রবাদ
35) গোপন কথা তোমার গোলাম। ফাঁস করে
দিলে তুমি তার গোলাম।
-আরবি প্রবাদ
36) ছবি হল নীরব কবিতা। আর কবিতা হল নীরব
ছবি যা কথা বলে।
-সিমোনিডেস
37) ছেলেরা পাবার ভেতর দিয়ে মেয়েদের
দেয়। আর মেয়েরা দেবার ভেতর দিয়ে
ছেলেদের পায়।
-অজানা
38) জ্ঞানীলোকের কানটা বড় আর জিভটা
ছোট হয়।
-চীনা প্রবাদ
39) জন্মদিনে এত উল্লসিত হবার কিছু
নেই। মনে রেখ, তুমি মৃত্যুর দিকে আরো এক
ধাপ এগিয়ে গেলে।
-অজানা
40) জীবনকে এক পেয়ালা চায়ের সাথে তুলনা
করা যেতে পারে। যতই তৃপ্তির সাথে আমরা তা
পান করি ততই দ্রুত তলার দিকে অগ্রসর হতে থাকি।
-ক্রিনেট
41) জীবনে যে অকৃতকার্য হয় নাই, সে
কোন দিন সম্পদশালী হতে পারে না।
-সি. এইচ. স্পারজন
42) জীবনের প্রতিটি সিঁড়িতে পারেখে
ওপরে ওঠা উচিত। ডিঙ্গিয়ে উঠলে পড়ে যাবার
সম্ভাবনা বেশি।
-হুইটিয়ার
43) টাকার প্রশ্নে সকলেই এক ধর্মাবলম্বী।
-ভলতেয়ার
44) তিন ইঞ্চি লম্বা জিভ, একজন সাত ফিট
মানুষকেও ধরাশায়ী করতে পারে
-চীনা প্রবাদ
45) দুঃখ নিজেই নিজের খেয়াল রাখতে পারে,
কিন্তু আনন্দের পুরোটা উপভোগ করতে
চাইলে অবশ্যই তোমাকে তা কারো সঙ্গে
ভাগ করে নিতে হবে।
-মার্ক টোয়েন
46) দুর্ভাগ্যবান তারাই যাদের প্রকৃত বন্ধু নেই।
-অ্যারিস্টটল
47) দেশপ্রেমিকের রক্তই স্বাধীনতা
বৃক্ষের বীজ স্বরূপ।
-টমাস ক্যাম্পবেল
48) ধৈর্যশীল ব্যক্তির ক্রোধ থেকে সাবধান।
-ড্রাইডেন
49) নুড়ি হাজার বছর ঝরণায় ডুবে থেকেও রস
পায় না।
-কাজী নজরুল ইসলাম
50) নতুন দিনই নতুন চাহিদা ও নতুন
দৃষ্টিভঙ্গির জন্ম দেয়।
-জন লিভেগেট
51) নদীতে স্রোত আছে তাই নদী
বেগবান, জীবনে দ্বন্দ্ব আছে তাই জীবন
বৈচিত্র্যময়।
-টমাস মুর
52) নাস্তিক হচ্ছে নিজের প্রচারিত ধর্মের
স্বঘোষিত নবী এবং তার নিজ ধর্মের একমাত্র
উম্মাত।
-সূত্র: অজানা
53) নিচ লোকের প্রধান হাতিয়ার হচ্ছে
অশ্লীল বাক্য।
-হযরত আলী (রা)
54) নিয়তি তোমার আত্মীয় বেছে দেয়, আর
তুমি বেছে নাও তোমার বন্ধু।
-জ্যাক দেলিল ১৭৩৮-১৮১৩], ফরাসী
কবি
55) প্রত্যেককে বিশ্বাস করা বিপদজনক, কিন্তু
কাউকে বিশ্বাস না করা আরো বেশী বিপদজনক।
-আব্রাহাম লিংকন
56) পরের উপকার করা ভাল কিন্তু নিজেকে
পথে বসিয়ে নয়।
-এডওয়ার্ড ইয়ং
57) বই ভালো সঙ্গী। এর সঙ্গে কথা বলা যায়।
বই সব উপদেশই দেয় কিন্তু কোন কাজ
করতেই বাধ্য করে না।
-হেনরী ওয়ার্ড বিশার
58) বড় হতে হলে সর্ব প্রথম সময়ের মূল্য
দিতে হবে।
-ডিকেন্স
59) বুদ্ধিহীনের সুখ্যাতি ও সম্পদ ভয়ংকর সম্পদ
বিশেষ।
-ডেমোক্রিটাস।
60) বন্ধু কি? এক আত্মার দুইটি শরীর।
-এরিস্টটল
61) বন্ধুত্ব একবার ছিঁড়ে গেলে পৃথিবীর
সমস্ত সুতো দিয়েও রিপু করা যায় না।
-কার্লাইল
62) বন্ধুত্ব একমাত্র সিমেন্ট যা সবসময়
পৃথিবীকে একত্র রাখতে পারবে।
-উইড্রো উইলসন
63) বন্ধুদের মধ্যে সবকিছুতেই একতা
থাকে।
-প্লেটো
64) বুলেট ব্যতীত বিপ্লব হয় না।
-চে গুয়েভারা।
65) বিদ্রোহী মানে কাউকে না মানা নয়। যা বুঝিনা
তা মাথা উঁচু করে বুঝি না বলা।
-কাজী নজরুল ইসলাম
66) বিধাতার নিকট আমার প্রার্থণা এই যে আমাকে
তুমি বন্ধু দিও না, শত্রু দিও, যাতে আমি আমার
ভূলগুলো ধরতে পারি।
-জন ম্যাকি
67) বিশ্বাস জীবনকে গতিময়তা দান করে, আর
অবিশ্বাস জীবনকে দুর্বিসহ
করে তোলে।
-মিল্টন
68) ভবিষৎকে জানার জন্যই আমাদের
অতীত জানা উচিত।
-জন ল্যাক হন
69) ভাগ্য সবার দুয়ারে আসার জন্যই
অপেক্ষা করে, কিন্তু উপযাচক হয়ে আসে না,
ডেকে আনতে হয়।
-ইলা অলড্রিচ
70) ভীরুরা মরার আগে বারে বারে মরে।
সাহসীরা মৃত্যুর স্বাদ একবারই গ্রহণ করে।
-শেক্সপীয়ার
71) মা সকল ক্ষেত্রে সকল পরিবেশেই মা।
-লেডি বার্নার্ড
72) মানুষের পয়লা নাম্বার শত্রু হল
সময়।
-সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
73) মানুষের সর্বোৎকৃষ্ট শিক্ষকই হল
মহৎ ব্যক্তিদের আত্নজীবনী ও বাণী।
-ওরসন স্কোরার ফাউলার
74) মানুষের সর্বোচ্চ সাফল্য সবটুকু করতে
পারায় নয়, সাধ্যমত করতে পারায়।
-অজানা
75) যদি তুমি মানুষকে বিচার করতে যাও তাহলে
ভালবাসার সময় পাবে না।
-মাদার তেরেসা
76) যারা আমাকে সাহায্য করতে মানা করে
দিয়েছিল আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ, কারন তাদের
‘না’ এর জন্যই আজ আমি নিজের কাজ নিজে
করতে শিখেছি।
-আইনস্টাইন
77) যারা বন্ধুদের অপমান করে, বন্ধুদের
অপমানিত হতে দেখে কাপুরুষের মতো
নীরব থাকে তাদের সঙ্গে সংসর্গ করো না।
-সিনেকা
78) যারা বলে অসম্ভব, অসম্ভব তাদের দুয়ারেই
বেশি হানা দেয়।
-জন সার্কল
79) যে ইচ্ছাপূর্বক বন্ধুকে ঠকায়, সে তার
খোদাকেও ঠকাতে পারে।
-লাভাটাব
80) যে একজনও শত্রু তৈরি করতে পারেনি সে
কারো বন্ধু হতে পারে না।
-আলফ্রেড টেনিস
81) যে দৃষ্টির সংগে মনের যোগাযোগ নাই-
সে তো দেখা নয়, তাকানো যাযাবর।
82) যে নদীর গভীরতা বেশি, তার বয়ে
যাওয়ার শব্দ কম।
-জন লিভগেট
83) যে ন্যায়ের পক্ষে, সে সত্যের
পক্ষে।
-রাহুল সাংকৃত্যায়ন
84) যে নিজেকে অক্ষম ভাবে, তাকে কেউ
সাহায্য করতে পারে না।
-জন এন্ডারসন
85) গাহি সাম্যের গান-
মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই; নহে কিছু মহিয়ান।
- কাজী নজরুল ইসলাম
86) যে নিজের মর্যাদা বোঝে না অন্যেও তার
মর্যাদা দেয় না!
-হযরত আলী (রাঃ)
87) যে বিজ্ঞানকে অল্প জানবে সে নাস্তিক
হবে, আর যে ভালো ভাবে বিজ্ঞানকে
জানবে সে অবশ্যই ঈশ্বরে বিশ্বাসী হবে।
-ফ্রান্সিস বেকন
88) যে মাথা নোয়াতে জানে, সে কখনো
মাথা খোয়ায় না।
-লাউতজে
89) যে সৎ হয় নিন্দা তার কোন অনিষ্ট করতে
পারে না!
-শেখ সাদী
90) যে সম্পদ কারো চোখে পড়ে না তা-ই
মানুষকে সুখী ও ঈর্ষাতীত করে তোলে।
-বেকন
91) যেখানে পরিশ্রম নেই সেখানে সাফল্য ও
নেই।
-উইলিয়াম ল্যাংলয়েড
92) রাগকে শাসন না করলে রাগই সম্পূর্ণ
মানুষটিকে শাসন করে।
-সেফটিস বারী
93) শত্রু মরে গেলে আনন্দিত হবার কারন
নেই। শত্রু সৃষ্টির কারনগুলো এখনও মরেনি।
-ওল পিয়ার্ট
94) শিক্ষার শেকড়ের স্বাদ তেঁতো হলেও
এর ফল মিষ্টি।
-এরিস্টটল।
95) শিয়ালের মতো একশো বছর জীবন
ধারণ করার চাইতে সিংহের মতো একদিন বাঁচাও ভাল।
-টিপু সুলতান
96) সৎ হতে হবে অথবা সৎ লোকের
অনুসন্ধান করতে হবে।
-ডেমিক্রিটাস
97) সত্যকে ভালবাস, কিন্তু ভুলকে ক্ষমা কর।
-ভলতেয়ার
98) সব লোকের ঘাড়েই মাথা আছে, কিন্তু
মস্তিষ্ক আছে কিনা সেটাই প্রশ্ন।
-জুভেনাল
99) সবচে' জ্ঞানী ব্যক্তিটিও উত্তর জানেনা
এমন হাজার প্রশ্ন করতে পারে শিশুরা।
-জে এবট
100) সবার সঙ্গে তাল মিলিয়ে যে কথা বলে
সে ব্যক্তিত্বহীন।
-মার্ক টোয়াইন
101) সময় চলে যায়না, আমরাই চলে যাই।
-অস্টিন ডবসন
102) সময় দ্রুত চলে যায়, এর সদ্ব্যবহার
যারা করতে পারে, তারাই সফল ও সার্থক বলে
পরিচিত হয়।
-বেকেন বাওয়ার
103) সময়ের সমুদ্রে আছি,কিন্তু একমুহূর্ত সময়
নেই।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
104) সর্বোৎকৃষ্ট আয়না হলো একজন
পুরনো বন্ধু।
-জর্জ হার্বাট
105) হ্যাঁ' এবং 'না' কথা দুটো সবচেয়ে
পুরনো এবং সবচেয়ে ছোট । কিন্তু এ কথা
দু'টো বলতেই সবচেয়ে বেশি ভাবতে হয়।
-পীথাগোরাস
একটি " জগন্নাথপুর শিক্ষা ফাউন্ডেশন"
জগন্নাথপুর শিক্ষা ফাউন্ডেশন একটি অলাভজনক সেবা প্রতিষ্টান। উক্ত গ্রামের হতদরিদ্র ছাত্রছাত্রীদের বিনা খরচে শিক্ষার ব্যবস্থা নিশ্চিত করা ও আর্...
-
আর পারছি না গুরু তেইশটা বছর ধরেপ্যান্টে শার্ট গুজে পরে আর পারছিনা গুরুসেই নার্সারি থেকে শুরু। পাড়ার যত ছেলেগুলোসবার ঘরে বউ এল মা বললেন ম...
-
বাসর ঘরে ঢুকতেই বউ আমাকে নমস্কার জানালো।আমিও নমস্কার উত্তর শুনে পাশে গিয়ে বসলাম। পাশে বসতেই বৌ আমাকে বলল.... ----ঘড়িতে তাকিঁয়ে দেখুন তো...
-
আকাশে এখন ছেঁড়া মেঘের ভেলা। শহরের ইতিউতি কোথাও যেন কাশ ফুলের দেখা পাওয়া। আর ভোরবেলা শিউলির ফুলের গন্ধ। দিকে দিকে এখন দেবী বন্দনা। বছর ঘু...